রাজশাহীর দুর্গাপুরে থানার সংলগ্ন জোরপূর্বক জমি দখল সংক্রান্ত দ্বন্দ্ব।
মোছাঃ আলহামরা পারভিন লিপির সাথে প্রতিবেশী মোছা: পারভেজা জলি এর সাথে জমি সংক্রান্ত দ্বন্দ্ব।
স্টাফ রিপোর্টার
মোছাঃ আলহামরা পারভিন লিপি বলেন "দুই শতাংশ জমি যার দাগ নম্বর ৬১৪ যাহা শ্রী শচীন ডাক্তার এর কাছ থেকে ২০০৫ ইং সালে ক্রয় করে। পরবর্তীতে একই দাগে বাদবাকি জমি ২০১৮ ইং সালে মোছা: পারভেজা জলি ক্রয় করে। গত ০৫/০৪ /২০২৫ ইং শনিবার প্রভাব খাটিয়ে হঠাৎ আমার বাড়ির ওয়ালের উত্তর-দক্ষিণ বরাবর জোরপূর্বক ইটের প্রাচীর নির্মাণ করে। উল্লেখ যে উক্ত জমি বিষয়ে কোর্টে ২ /২০২৩ মিস মামলা চলমান
মোছাঃ আলহামরা পারভিন লিপি আরো বলেন " আমি এই জমি কিনেছি ২০০৫ ইং সালে শ্রী শচীন ডাক্তারের কাছ থেকে মেন রাস্তা থেকে উত্তর দক্ষিণ রাস্তা হিসাবে আমার কিনা। ২০০৫ ইং সালে যে সময় আমি কিনেছি তখন রাস্তার পাশে গভীর গর্থ ছিল অনেক গাড়ি মাটি ভরাট ফেলে ফেলে আমি রাস্তা বানিয়ে নিয়েছি শুপারি গাছ লাগানো আছে। এ ব্যাপারে দুর্গাপুর থানার ডিউটিরত কর্মকর্তার কাছে গেলে বলেন, যেহেতু কোর্টে মামলা চলমান সেহেতু কোর্টে দেখুন। তিনি আরো জানান
যারা যারা এ ব্যাপারে জড়িত তারা হলেন মোঃ জব্বার, পিতা: মৃত আহাদ আলী, গ্রাম: গোড়খাই; মোছাঃ জলি, পিতা মোঃ জব্বার, গ্রাম: গোড়খাই; মোঃ রেজাউল করিম।
তিনি এর সুষ্ঠু বিচার সমাধান চান।
[৭/৪ ৭:০৮ PM] mdalaminislamyy54: রাজশাহী জেলার দুর্গাপুর উপজেলার দুর্গাপুর থানা সংলগ্ন জোরপূর্বক জমি দখল
মোছাঃ আলহামরা পারভিন লিপির সাথে প্রতিবেশী মোছা: পারভেজা জলি এর সাথে জমি সংক্রান্ত দ্বন্দ্ব।
স্টাফ রিপোর্টার
মোছাঃ আলহামরা পারভিন লিপি বলেন "দুই শতাংশ জমি যার দাগ নম্বর ৬১৪ যাহা শ্রী শচীন ডাক্তার এর কাছ থেকে ২০০৫ ইং সালে ক্রয় করে। পরবর্তীতে একই দাগে বাদবাকি জমি ২০১৮ ইং সালে মোছা: পারভেজা জলি ক্রয় করে। গত ০৫/০৪ /২০২৫ ইং শনিবার প্রভাব খাটিয়ে হঠাৎ আমার বাড়ির ওয়ালের উত্তর-দক্ষিণ বরাবর জোরপূর্বক ইটের প্রাচীর নির্মাণ করে। উল্লেখ যে উক্ত জমি বিষয়ে কোর্টে ২ /২০২৩ মিস মামলা রয়েছে
মোছাঃ আলহামরা পারভিন লিপি আরো বলেন " আমি এই জমি কিনেছি ২০০৫ ইং সালে শ্রী শচীন ডাক্তারের কাছ থেকে মেন রাস্তা থেকে উত্তর দক্ষিণ রাস্তা হিসাবে আমার কিনা। ২০০৫ ইং সালে যে সময় আমি কিনেছি তখন রাস্তার পাশে গভীর গর্থ ছিল অনেক গাড়ি মাটি ভরাট ফেলে ফেলে আমি রাস্তা বানিয়ে নিয়েছি শুপারি গাছ লাগানো আছে। এ ব্যাপারে দুর্গাপুর থানার ডিউটিরত কর্মকর্তার কাছে গেলে বলেন, যেহেতু কোর্টে মামলা চলমান সেহেতু কোর্টে দেখুন। তিনি আরো জানান
যারা যারা এ ব্যাপারে জড়িত তারা হলেন মোঃ জব্বার, পিতা: মৃত আহাদ আলী, গ্রাম: গোড়খাই; মোছাঃ জলি, পিতা মোঃ জব্বার, গ্রাম: গোড়খাই; মোঃ রেজাউল করিম।
তিনি এর সুষ্ঠু বিচার সমাধান চান।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন